Admin Section














Course Liaison Officer














Mr. Habibullah MBA


Sergeant of Police

Course Liaison Officer

“Basic Computer Course”

Training Academy

PR&HRD Division

Dhaka Metropolitan Police, Dhaka

Cell: +880171-1178535

+880198-3605733

E-mail:- habib_9940@yahoo.com

Facebook


Course Liaison Officer



AZM Khairul Islam MA

Sergeant of Police

Course Liaison Officer

“Basic Computer Course”

Training Academy

PR&HRD Division

Dhaka Metropolitan Police, Dhaka

Cell: +880189127779

E-mail:-
khairul268@yahoo.com



বেসিক কম্পিউটার কোর্স সংক্রান্ত নোট

০১। কম্পিউটার কি? কম্পিউটারকে কয় ভাগে ভাগ করা হয়েছে এবং কি কি?
উত্তরঃ Computer শব্দটি গ্রীক শব্দ হতে এসেছে। Compute শব্দ হতেই Computer শব্দটির উৎপত্তি। যা আভিধানিক অর্থ হল গণনাকারী বা হিসাবকারী যন্ত্র। কম্পিউটার দিয়ে মূলত গাণিতিক, যুক্তি ও সিদ্ধান্ত মূলক কাজ করা যায়। এটা এমন একটি যন্ত্র যা মানুষের দেওয়া ডেটার ভিত্তিতে অতি দ্রুত সঠিকভাবে কোন কার্য সম্পাদন করতে পারে এবং উহার নির্ভূল ফলাফল প্রদান করতে পারে। মানুষ একটি কম্পিউটারকে যতটুকু বুদ্ধি বা মতা দিয়ে তৈরি করবে এটি ঠিক ততটুকু মতা কাজে লাগাতে পারবে। কম্পিউটার তার মেমরিতে কি পরিমান ডেটা ধরে রাখতে পারবে, তা নির্ভূল করে মানুষ তার মেমরিকে কিভাবে তৈরি করেছে তার উপর। 
            কম্পিউটারকে বিভিন্নভাবে ভাগ করা যায়। প্রয়োগেেত্রর উপর ভিত্তি করে কম্পিউটারকে সাধারণত দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন- 
                                (ক) সাধারণ ব্যবহার্য কম্পিউটার
                                (খ) বিশেষ ব্যবহার্য কম্পিউটার 

বিশেষ ব্যবহার্য কম্পিউটার (Special Computer) গঠন ও ক্রিয়া নীতির উপর ভিত্তি করে কম্পিউটারকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়ঃ
                             (ক) অ্যানালগ কম্পিউটার
                             (খ) ডিজিটাল কম্পিউটার
                             (গ) হাইব্রিড কম্পিউটার 


০২। কম্পিউটারের জনক কে? বিশ্বে সর্বপ্রথম কম্পিউটারের নাম কি এবং কত সালে আসে? উহার বর্ণনা কর।

উত্তরঃ     কম্পিউটারের জনকের নাম চার্লস ব্যাবেজ। ১৮৩০ সালে চার্লস ব্যাবেজ “এ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিন” নামে যান্ত্রিক কম্পিউটার তৈরির পরিকল্পনা গ্রহন করেন এবং ইঞ্জিনের নকশা তৈরি করেন। চার্লস ব্যাবেজ এর মৃত্যুর পর এই ইঞ্জিন হতে বর্তমান কালের কম্পিউটারের আবির্ভাব। তাই এ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিন-ই বিশ্বের সর্বপ্রথম কম্পিউটার।


০৩। ডিজিটাল কম্পিউটারকে কয়টি শ্রেণীতে বিভক্ত করা হয়েছে? মাইক্রো কম্পিউটার সম্পর্কে যা জান লিখ?

উত্তরঃ ডিজিটাল কম্পিউটারকে ০৪ (চার) শ্রেণীতে ভাগ করা যায়। যথা-
                    (ক) মাইক্রো কম্পিউটার
                    (খ) মিনি কম্পিউটার
                    (গ) মেইনফ্রেম কম্পিউটার
                    (ঘ) সুপার কম্পিউটার  
মাইক্রো কম্পিউটার ঃ মাইক্রো শব্দের অর্থ ক্ষুদ্র। ক্ষুদ্রকৃতির মাইক্রোপ্রসেসর তৈরি বলেই একে মাইক্রো কম্পিউটার বলা হয়। এ ধরনের কম্পিউটার সাধারণত একটি মাইক্রোপ্রসেসর বা CPU (Central Processing Unit), ROM, RAM, I/O ইন্টারফেস চিপ দ্বারা গঠিত। মাইক্রো কম্পিউটারকে পার্সোনাল কম্পিউটার

(Personal Computer)মাইক্রো কম্পিউটার  বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। যেমন-
              (ক) ডেস্কটপ কম্পিউটার
              (খ) ল্যাপটপ বা নোটবুক
              (গ) টেবলেট পিসি
              (ঘ) হ্যান্ডহেল্ড বা পাম পিসি 




০৪। ডেস্কটপ কি? আইকন কাকে বলে? ফোল্ডার সম্পর্কে লিখ? 
উত্তরঃ DOS অপারেটিং সিস্টেমে কম্পিউটার চালু করার পর সর্ব প্রথম যে উইন্ডোটি আসে তাকে ডেস্কটপ বলে। এখান হতে যেকোন কাজের শুরু করতে হয়। এখানে বিভিন্ন সফ্টওয়ারের আইকন ও অনেক ধরনের বার অবস্থান করে। সেগুলোর উপর কিক করে কাজের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়।
আইকনঃ কোন সফ্টওয়ার বা কোন ফোল্ডার এর সর্টকাট, যার মাধ্যমে দ্রুত নির্দেশ দেওয়া যায়। এটি উইন্ডোতে অবস্থান করে।
ফোল্ডারঃ  একের অধিক ফাইল নিয়ে ফোল্ডার গঠিত হয়। একটি ফোল্ডারে অনেক গুলো তথ্য বা ডেটা সংরন করে রাখা যায়। এটি আইকন আকারে অথবা যে কোন ড্রাইভে রাখা যায়।

০৫। হার্ডডিস্ক সম্বন্ধে সংপ্তি বর্ণনা দাও?
উত্তরঃ এটি কম্পিউটারের একটি স্মৃতি ইউনিট। এটিকে ইনপুট, আউটপুট ও গৌন স্মৃতি হিসেবে ব্যবহার করা যায়। এতে ডিস্ক মেমরি ব্যবহার করা হয়। হার্ডডিস্ক ড্রাইভের সাহায্যে এর তথ্য রিড বা রাইড করা যায়। এটি বায়ূ শূন্য বাক্সের সাহায্যে সিপিইউ-এ সংযুক্ত থাকে।

০৬। সিপিইউ কি? সাধারণত একটি কম্পিউটারে কি কি থাকে?
উত্তরঃ কম্পিউটারের যে অংশে নির্দেশ মতো কাজে ফলাফল তৈরির জন্য প্রক্রিয়া করণের কাজ সম্পাদন করে সে অংশকে সিপিইউ বা Central Processing Unit বলে।

কম্পিউটারের মূল অংশ হচ্ছে সিপিইউ। এটি নির্দেশ প্রক্রিয়া করণ করে ফলাফল প্রদর্শনের জন্য সকল প্রয়োজনীয় কাজ করে। এতে ইনপুট দেওয়ার ও আউটপুট পাওয়ার জন্য আরো ডিভাইস প্রয়োজন। নি¤েœ কম্পিউটারের অংশ সমূহ উল্লেখ করা হইলঃ
    (ক) ইনপুট ডিভাইসঃ কি বোর্ড, মাউস, স্ক্যানার, জয়ষ্টিক ইত্যাদি।
    (খ) আউটপুট ডিভাইস ঃ মনিটর, সাউন্ড সিস্টেম, প্রিন্টার ইত্যাদি।
এছাড়াও ভোল্টেজ ইস্টাবিলাইজার, ইউপিএস পাওয়ার সাপ্লাই ইত্যাদি নিয়ে একটি কম্পিউটার গঠিত।

০৭। হার্ডওয়ার কি? উহা কয় অংশে বিভক্ত? সফটওয়ার কি? উহা কয় অংশে বিভক্ত?
উত্তরঃ হার্ডওয়ার কিঃ কম্পিউটারের বাহ্যিক অবকাঠামো বা বাহ্যিক আকৃতি সম্পন্ন সকল যন্ত্র, যন্ত্রাংশ, ডিভাইস সমূহকে হার্ডওয়ার বলে। হার্ডওয়ার হচ্ছে কম্পিউটারের বাহ্যিক কাঠামো যা আমরা স্পর্শ করতে পারি।
কম্পিউটারের হার্ডওয়ারকে সাধারণত দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথাঃ
    (ক) ইনপুট ডিভাইসঃ কি বোর্ড, মাউস, স্ক্যানার, জয়ষ্টিক ইত্যাদি।
    (খ) আউটপুট ডিভাইস ঃ মনিটর, সাউন্ড সিস্টেম, প্রিন্টার ইত্যাদি।
সফটওয়ার কিঃ কম্পিউটারে ব্যবহৃত সকল প্রোগ্রাম বা প্রোগ্রাম সমষ্টিকে সফ্টওয়ার বলা হয়। সফটওয়ার ছাড়া হার্ডওয়ার অর্থহীন। সফ্টওয়ার হচ্ছে কম্পিউটারের প্রান। প্রান ছাড়া যেমন দেহ অচল তেমন সফ্টওয়ার ছাড়া কম্পিউটার অচল। সফটওয়ার একটি অদৃশ্য বিষয়।
সফ্টওয়ার দুইটি অংশে বিভক্ত। যথাঃ
(ক) অপারেটিং সফটওয়ার বা সিস্টেম সফটওয়ার।
(খ) এ্যাপ্লিকেশন সফ্টওয়ার বা ব্যবহারিক সফ্টওয়ার।


০৮। কি-বোর্ড কি? উহাকে কত অংশে বিভক্ত করা যায়?
 উত্তরঃ কম্পিউটারে লিখিত তথ্য বা নির্দেশ প্রদানে যে ইনপুট ডিভাইস ব্যবহার করা হয় তাকে কি-বোর্ড বলে। এটির মাধ্যমে System Unit এ বিভিন্ন ধরনের ইনফরমেশন দেওয়া হয়ে থাকে।  সাধারন কি-বোর্ডে ১০৪টি কি বা বোতাম থাকে এবং মাল্টি মিডিয়া কি-বোর্ডে ১১০টি কি বা বোতাম থাকে।
কি-বোর্ডকে ০৫টি অংশে বিভক্ত করা যায়। যথাঃ
     (ক) ফাংশন কি, (খ) নিউমেরিক কি, (গ) এলফাবেটিক কি, (ঘ) কার্সার মুভমেন্ট কি, (ঙ) স্পেশাল কি।
স্পেশাল কি সমূহঃ Back Space, Delete, Shift, Enter, Alt, Control ইত্যাদি। 


০৯। মাউস কি? এর ব্যবহার সম্পর্কে লিখ?

উত্তরঃ ইদুরে মত দেখতে লম্বা লেজ ওয়ালা ছোট ডিভাইসটিকে মাউস বলে। এটি মূল প্রক্রিয়াকরণ অংশে সংযুক্ত একটি ইনপুট ডিভাইস। এর মাধ্যমে কোন কাজের নির্দেশ দেওয়ার জন্য নির্দিষ্ট আইকন বা চিহ্নের উপর কিক করতে হয়। এতে দুটি কিক বাটন ও একটি হুইল সংযুক্ত থাকে।

১০। কম্পিউটারের ডিভাইজ কয়টি ও কি কি? আউটপুট ও ইনপুট ডিভাইজ কি?
উত্তরঃ কম্পিউটার ডিভাইজ দুই প্রকার। যথাঃ
    (ক) ইনপুট ডিভাইজ
    (খ) আউটপুট ডিভাইজ।
(ক) ইনপুট ডিভাইজঃ  যে সব যন্ত্রপাতির সাহায্যে কম্পিউটারে কাজের জন্য নির্দেশ প্রদান করা হয় তাকে ইনপুট ডিভাইজ বলে। যেমন-কি-বোর্ড, মাউস, স্ক্যানার ইত্যাদি।
(খ) আউটপুট ডিভাইজঃ যে সব যন্ত্রপাতির সাহায্যে কম্পিউটারে কাজের ফলাফল প্রদর্শিত হয় তাকে আউটপুট ডিভাইজ বলে। যেমন- মনিটর, প্রিন্টার ইত্যাদি।

১১। কম্পিউটার ব্যবহারের ত্রে সমূহ কি কি? আলোচনা কর?
উত্তরঃ মূলত কম্পিউটারের প্রধান কাজ হচ্ছে গণনা করা। তবে এছাড়াও আমরা অনেকেেত্র কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকি। নিুে কম্পিউটারের ত্রে সমূহ উল্লেখ করা হলোঃ-
(ক) শিা, (খ) চিকিৎসা, (গ) বিনোদন, (ঘ) যুদ্ধে ব্যবহার, (ঙ) হিসাব রন, (চ) ডেটা কালেকশন ও প্রসেসিং ইত্যাদি।
(ক) শিাঃ কম্পিউটার ব্যবহার করে শিােেত্রও বিপ্লব এনেছে। শিশু থেকে শুরু করে প্রাপ্ত বয়স্ক পর্যন্ত যে কোন বয়সের মানুষের জন্য কম্পিউটার ব্যবহার করে সিডি প্রকাশিত হয়েছে। এ সকল সিডি থেকে যে কেউ সহজেই কোন বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করতে পারে।
(খ) চিকিৎসাঃ চিকিৎসােেত্র কম্পিউটার ব্যবহার করে অতিসহজেই কম সময়ের মধ্যে রোগ নির্ণয় করা যায়।

(গ) বিনোদনঃ খেলাধুলার কাজে কম্পিউটারের ব্যবহার সকলের কাছেই প্রিয়। কম্পিউটারের সাহায্যে বিভিন্ন ধরনের শিামূলক বিনোদন বা ভিডিও গেম, দাবা ইত্যাদি খেলা যায়।

(ঘ) যুদ্ধে ব্যবহারঃ বর্তমান বিশ্বে যুদ্ধেেেত্র কম্পিউটারের মাধ্যমে এক দেশ হতে অন্য দেশে চালক বিহীন বিভিন্ন যানবাহন পরিচালনা করে থাকে।
(ঙ) হিসাব রনঃ কম্পিউটারের মাধ্যমে প্রতিটি অফিস আদালতে যাবতীয় হিসাব নিকাশ কার্যসম্পাদন করা হয়ে থাকে এবং দীর্ঘদিন নির্ভূল ও সূè ভাবে সংরণ করা যায়।
(চ) ডেটা কালেকশন ও প্রসেসিংঃ  বিভিন্ন ডেটা কালেকশন বা তথ্য আদান-প্রদানের েেত্র কম্পিউটারে বিশেষ ভুমিকা পালন করে থাকে।


১২। RAM ও ROM কাকে বলে?
RAMt RAM এর পূর্ন অভিব্যক্তি হচ্ছে-Random Access Memory. RAM হচ্ছে কম্পিউটারের অস্থায়ী স্মৃতি। এতে ইলেক্ট্রিক পদ্ধতিতে তথ্য  বা নির্দেশ প্রাথমিক অবস্থায় অস্থায়ীভাবে জমা থাকে। যে কোন কারনে বৈদ্যুতিক প্রবাহ বন্ধ হলে 
 




 
 
 





 

No comments:

Post a Comment